যুগলের স’ঙ্গ’মের শ’ব্দে বি’রক্ত হতেন প্রতিবশীরা। সতর্ক করেও খুব একটা ফল হয়নি। নিজেদের আচরণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেননি ওই দম্পতি। তাই বাধ্য হয়ে দম্পতিকে বাড়ি থেকে উৎখাত করলেন পড়শিরা। ২০২২ সালে এই দম্পতির বি’রুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অ’ভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল বলে সংবাদমাধ্যমসূত্রে খবর। সমারসেটের বাসিন্দা লিডিয়া বার্কার এবং বিলি ব্রাউনকে বলা হয় বাসিন্দাদের অ’ভিযো’গের ভিত্তিতে তাঁদের বাড়িতে ন’জরদারি চালাবে আবাসনের সমিতি। যদিও এই দম্পতির বাড়িটি আবাসন থেকে কিছুটা বিচ্ছিন্নই ছিল।
সম্প্রতি ‘ডেলি মেল’কে এক সাক্ষাৎকারে দম্পতি জানিয়েছেন যে এর ফলে তাঁরা অন্যত্র চলে যেতে বা’ধ্য হয়েছেন। অ’ভিযোগ করেছেন যে তাঁদের যৌ’ন জীবন সেই থেকে আর আগের মতো হয়নি। নতুন পাড়াতেও যদি একই অ’ভিযোগ ওঠে! সারা ক্ষণ সেই ভয়ে তটস্থ থাকেন তাঁরা। সংবাদমাধ্যমে লিডিয়া জানিয়েছিলেন, সঙ্গী বিলির সঙ্গে তাঁর যৌ’ন সম্পর্ক আগের মতো মধুর নেই। সমারসেটের বাড়ির স্মৃতি এখনও ভুলতে পারেন না তাঁরা। তিনি জানান, সকাল, দুপুর এবং রাতে তাঁরা একে অপরের সঙ্গে মিলিত হতেন। এটিকে ‘অসাধারণ অভিজ্ঞতা’ বলে উল্লেখ করেছেন লিডিয়া। তাঁদের প্রতিবেশীদের অভিযোগে সেই মধুর অভিজ্ঞতা এখন সুদূর অতীত। অভিযোগ আসার পর থেকে দু’জনের উপরই এর প্র’ভাব পড়ে। তার পর থেকে বিলিও আর আগের মতো নেই বলে জানান তরুণী।
আমরা অন্যত্র চলে এসেছি এবং এখন আমরা আমাদের নতুন প্রতিবেশীদের বিরক্ত করতে চাই না। আমরা সাবধান।’’ বলেন লিডিয়া। নতুন বাড়িতে তাঁরা মিলিত হচ্ছেন ঠিকই তবে সেখানে এখন নতুন প্রতিবেশীদের অভি’যোগের ভ’য়ে জোরে টিভি চালিয়েই সারতে হচ্ছে স’ঙ্গম। এমনটাই জানিয়েছেন ওই যু’গল। তাঁদের বক্তব্য, শারীরিক মি’লন পৃথিবীর সবচেয়ে স্বাভাবিক জিনিস। কেন মানুষ এত বি’রক্ত হন, তা জানেন না তাঁরা। এত কিছু সত্ত্বেও এই দম্পতির মধ্যে ভালবাসা এখনও অটটুট রয়েছে বলে জানান দু’জনেই।